এটেনশনঃ 🚀 এটা কোনো সাধারণ কোর্স নয়! পুরো পেজটি মনোযোগ দিয়ে পড়ুন, তারপর সিদ্ধান্ত নিন। আর হ্যাঁ, ঈদ অফার মিস করলে, লস কিন্তু আপনারাই!

অল্প পুঁজিতে লাখ টাকার ব্যবসা

ই-কমার্স ব্যবসার বাংলাদেশ মার্কেটের প্রুভেন্ট ট্রাক রেকর্ড - সেলস, গ্রোথ প্রফিট অটোমেট করুন

বিস্তারিত জানতে ভিডিওটি দেখুন

কোর্সের রেগুলার মূল্যঃ ৬,০০০ টাকা

ঈদ অফারে স্পেশাল মূল্যঃ টাকা

ই-কমার্স প্রফিটাবল মানি মেকিং মেশিন

ঠিক যে যে স্টেপ গুলো ফলো করতে হবে প্রফিটেবল মানি মেকিং মেশিন বানাতে হলে

স্টেপ ১:

লাভজনক ও উচ্চ চাহিদাসম্পন্ন নিস (Niche) নির্বাচন

স্টেপ ২:

বাজারে উপযুক্ত (Market Fit) উইনিং পণ্য নির্বাচন

ধাপ ৩:

আপনার অনলাইন ব্যবসা (Meta Business) সেটআপ

স্টেপ ৪:

মেটা মার্কেটিং টুলস (Meta Pixel ) সেটআপ

ধাপ ৫:

সেলস ফানেল ও স্ট্রাটেজি (Funnel & Strategy) তৈরি

স্টেপ ৬:

সেলসের জন্য মেটা অ্যাডস (Meta Ads) লঞ্চ

স্টেপ ৭:

উইনিং ক্যাম্পেইন আইডেন্টিফাই

স্টেপ ৮:

দীর্ঘমেয়াদী প্রফিটের জন্য অ্যাডস স্কেল আপ

বিশেষ গিফট এক: এই কোর্সটি শেষ করলে আপনি আপনার ই-কমার্স ব্যবসার অর্ডার প্রতিদিন পাঁচটা, দশটা, বিশটা মার্কেটিং বাজেট অনুযায়ী কিভাবে নিতে হয় আপনি তা শিখতে পারবেন।

মানি মেকিং মেশিন কেইস স্টাডি

ই-কমার্স ব্যবসার বাংলাদেশ মার্কেটের প্রুভেন্ট ট্রাক রেকর্ড

৩০ দিনে ২০ লাখ টাকার সেল

এই ক্লায়েন্টের প্রোডাক্টটা ছিল অর্গানিক ফুড। প্রোডাক্ট এর দাম ছিল ২২৫০ টাকা। প্রতিদিন বাজেট ছিল ২০ ডলার। অল্প অল্প করে বাজেট বাড়িয়েছে।

২০ দিনে ৭ লাখ টাকার সেল

এই ক্লায়েন্টের প্রোডাক্ট ছিল একটা ধর্মীয় বই। প্রোডাক্ট এর দাম ছিল ৬ ৯০ টাকা। প্রতিদিন বাজেট ছিল ২০ ডলার। অল্প অল্প করে বাজেট বাড়িয়েছে।

৩ দিনে দেড় লাখ টাকার সেল

এই ক্লায়েন্টের প্রোডাক্ট ছিল একটা গিফট আইটেম। প্রোডাক্ট এর দাম ছিল ২৫০ টাকা। প্রতিদিন বাজেট ছিল ৩৫ ডলার। প্রথমে মার্কেট টেস্ট করা হয়েছে। এরপর অ্যাড স্কেল করা হয়েছে।

বিশেষ গিফট দুই: এই কোর্সটি শেষ করলে আপনি আরো জানতে পারবেন, মেটা অ্যাডস এ বাংলাদেশ মার্কেটের প্রুভেন ট্রাক রেকর্ড সম্পর্কে। সেলস অবজেক্টে কিভাবে অ্যাড রান করবেন এবং কিভাবে অ্যাড অপটিমাইজ করবেন আর মেসেজ অবজেক্টে কিভাবে অ্যাড রান করবেন এবং কিভাবে অ্যাড অপটিমাইজ করবেন।

ভিডিও টিউটোরিয়াল

রেডিমেড টেমপ্লেট

স্পেশাল সাপোর্ট

ল্যান্ডিং পেজ কেন ব্যবহার করবেন ?

বার বার কাস্টমারের ম্যাসেজের রিপ্লাই দেয়ার ঝামেলা থাকবে না

রাত-দিন ২৪ ঘন্টা এমনকি ঘুমিয়ে থেকেও অর্ডার রিসিভ করতে পারবেন

পণ্যকে আকর্ষণীয়ভাবে কাস্টমারের কাছে উপস্থাপণ করতে পারবেন

ফেসবুক পিক্সেলের মাধ্যমে ভিজিটরের ডাটা ট্র‍্যাক করতে পারবেন

ভিজিটরের বিহ্যাভিয়ার ভিডিও আকারে রেকর্ড করতে পারবেন

ফেসবুক পিক্সেলের ডাটা দিয়ে রি-টার্গেট অ্যাড রান করতে পারবেন

বিজনেসের ম্যাসিভ গ্রোথের জন্য ডাটা-ড্রিভেন ডিসিশন নিতে পারবেন

ওয়ান-ক্লিক কুরিয়ার এন্ট্রি, ফেক অর্ডার প্রতিরোধ, পিডিএফ ইনভয়েস প্রিন্ট

অটোমেশন ফিচার ব্যবহার করে সময় ও খরচ বাঁচাতে পারবেন

নিজেই কেন ল্যান্ডিং পেজ ও মেটা অ্যাডস শিখবেন ?

আত্ননির্ভরশীল ও সাহসী হয়ে উঠুন

অন্যকে দিয়ে ল্যান্ডিং পেজ করিয়ে নিতেই পারেন কিন্তু এতে আপনি সাহসী হয়ে উঠবেন না। ওয়েবসাইট পরিচালনা করতে গেলে বা টুকটাক ইডিট করতে গেলেই আপনার হাত কাঁপবে বা ভুলে কোন কিছু ডিলেট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি। কিন্তু নিজে শিখে নিলে অন্যের উপর নির্ভরশীলতা কমে যাবে এবং সাহসিকতার সাথে ওয়েবসাইট পরিচালনা ও ইডিট করতে পারবেন।

বার বার টাকা খরচ করা বন্ধ করুন

একটা প্রোডাক্টের জন্য ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন করিয়ে নিলেই কাজ শেষ নয়। নতুন নতুন প্রোডাক্টের জন্য আরো ল্যান্ডিং পেজ লাগবে, সেগুলোর জন্য প্রতিনিয়ত আপনাকে টাকা খরচ করতে হবে। নিজে একবার শিখে নিতে পারলেই প্রতিটি ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন করতে যে হিউজ টাকা খরচ হতো সেটা সেভ করতে পারবেন। টাকাগুলো নিজের মার্কেটিং ক্যাম্পেইনে কাজে লাগাতে পারবেন।

অন্যের জন্য অপেক্ষা করে সময় নষ্ট করা বন্ধ করুন

টুকটাক ইডিট করা বা যেকোন সমস্যায় পড়লেই ঐ ডেভেলপারের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। ডেভেলপার ব্যস্ত থাকলে বা ছুটিতে থাকলে আপনার কাজ বন্ধ থাকবে। কিন্তু নিজে শিখে নিতে পারলে, নিজের মনমতো যখন খুশি তখন সবকিছু ইডিট করতে পারবেন। সমস্যায় পড়লে আমাদের সাপোর্ট গ্রুপের মাধ্যমে সমস্যার সমাধানও নিজে করতে পারবেন। একবার চিন্তা করে দেখুন আপনি কত সময় সেভ করতে পারছেন।

নিজের মেধা কাজে লাগিয়ে, পাওয়ারফুল সেলস পেজ

ডেভেলপার আপনার ল্যান্ডিং পেজের কন্টেন্ট নিয়ে কোন চিন্তা করবে না। আপনি নিজে যখন ডিজাইন করতে যাবেন নতুন নতুন হুক, বেনিফিটস, আইডিয়া, কন্টেন্ট ইত্যাদি আপনার মাথায় আসবে, এতে করে একটা পারফেক্ট ও পাওয়ারফুল ল্যান্ডিং পেজ আপনি তৈরি করতে পারবেন।

যখন খুশি তখন মাত্র কয়েক ক্লিকেই ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন

আমরা সব থেকে সহজ উপায়ে একটা রেডিমেড ল্যান্ডিং পেজ টেমপ্লেট ব্যবহার করে মাত্র কয়েক ক্লিকে ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করার সিক্রেট পদ্ধতি শিখিয়ে দিব। আপনার যখন খুশি, তখন আনলিমিটেড ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করতে পারবেন।

নতুন নতুন স্কিল শেখার প্রতি নিজেকে আগ্রহী করে তুলুন

আমাদের এই ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন কোর্সটি করার পর, আপনি নতুন নতুন স্কিল শেখার প্রতি অন্য ধরণের একটা অনুপ্রেরণা পাবেন, ইনশাআল্লাহ্‌। আপনি চিন্তা করবেন যে , আসলে কোন কিছুই কঠিন না, চেষ্টা করলে সব কিছুই সহজ।

Item #1

কুরিয়ার ইন্টিগ্রেশন, ফেক অর্ডার প্রটেকশন সবই পেয়ে যাবেন এই কোর্সে +++

কোর্সের রেগুলার মূল্যঃ ৬,০০০ টাকা

ঈদ অফারে স্পেশাল মূল্যঃ টাকা

৫০০০ টাকা মূল্যের টি রেডিমেড টেমপ্লেট ফ্রি

কোর্সে এনরোল করলেই পাবেন ৫০০০ টাকা মূল্যের একটা রেডিমেড ল্যান্ডিং পেজ টেমপ্লেট ও হোম পেজ টেমপ্লেট একদম ফ্রি। যেটা ব্যবহার করে যেকোন প্রোডাক্টের জন্যই এক ক্লিকে ইমপোর্ট করে জাস্ট আপনার কন্টেন্ট দিয়ে কাস্টমাইজ করে ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করে ফেলতে পারবেন, আপনাকে কষ্ট করে স্ক্রাচ থেকে ডিজাইন করতে হবে না।

আপনার প্রশ্নের উত্তর

কোর্সটি কি লাইভ নাকি রেকর্ডেড?

কোর্সটি রেকর্ডেড ভিডিও টিউটোরিয়াল কোর্স। আপনি কোর্সে জয়েন করার পর আপনার ইমেইলে একটা লগইন ডিটেইলস পাঠানো হবে। সেই লগইন ডিটেইলস দিয়ে আমাদের ওয়েবসাইটে লগইন করলে, আপনি ভিডিও দেখতে পারবেন।

মোবাইলে শেখা যাবে না, অবশ্যই কম্পিউটার লাগবে (ল্যাপটপ / ডেস্কটপ) এবং কম্পিউটারের ব্যাসিক ব্যবহার জানতে হবে।

আমরা কোন পেইড প্লাগিন দেই না। যারা পেইড প্লাগিন ফ্রিতে দেয়, তারা মাক্সিমাম ক্রাকড ভার্সন দেয়, যেগুলোতে ভাইরাস থাকতে পারে এবং যেকোন সময় আপনার ওয়েবসাইট হ্যাকড হতে পারে বা ক্রাশ করতে পারে। পেইড প্লাগিন যদি দরকার হয়, তাহলে সেটা কিনে নিতে হবে সেগুলোর জন্য ২-৩ হাজার টাকা লাগতে পারে। পেইড প্লাগিন সবার লাগে না, যাদের ভ্যারিয়েবল প্রোডাক্ট থাকে শুধু তাদেরই পেইড প্লাগিন লাগে। মাক্সিমাম ল্যান্ডিং পেজ ডিজাইন ফ্রি প্লাগিন দিয়েই হয়ে যায়।

ল্যান্ডিং পেজ তৈরি করার জন্য ডোমেইন হোস্টিং কিনতে হয়। জাস্ট শুরু করার জন্য (৪-৫ হাজার টাকার মধ্যে ডোমেইন হোস্টিং কেনা যায়)। আর আপনার যদি অলরেডি কেনা থাকে, নতুন করে কেনার প্রয়োজন নেই।

কোর্সে ৭০+ ভিডিও আছে যেটার ডিউরেশন ১৫ ঘন্টা+

এটা ডিপেন্ড করবে আপনার উপর, আপনার শেখার ক্যাপাসিটি কেমন, প্রতিদিন কেমন সময় দিচ্ছেন সেটার উপর। কেউ ৩ দিনে , কেউ ৭ দিনে আবার কারোর ১৫-২০ দিন লাগতে পারে।

সাপোর্টের জন্য ফেসবুকে প্রাইভেট সাপোর্ট গ্রুপ রয়েছে। সমস্যায় পড়লে সেখানে বিস্তারিত লিখে বা ভিডিও রেকর্ড করে পোস্ট করবেন, আমাদের সাপোর্ট টিম আপনাকে যত দ্রুত সম্ভব সাপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করবে। প্রয়োজনে কল করবে, আপনাকে টিমভিউয়ারে/ এনিডেস্কে এসে লাইভ সাপোর্ট দিবে, ইনশাআল্লাহ্‌। লাইভ সাপোর্ট এর টাইমঃ সকাল ১০ টা – সন্ধ্যা ৬ টা। বিঃ দ্রঃ ফোন কলে, ম্যাসেঞ্জারে বা হোয়্যাটসআপ এ কোন সাপোর্ট দেয়া হয় না। যেহেতু সাপোর্ট টাইম এর সময় (সকাল ১০ টা – সন্ধ্যা ৬ টা) উপরে বলা হইছে, সুতরাং, ঐ টাইমের মধ্যেই যথা সম্ভব দ্রুত সাপোর্ট দেয়ার চেষ্টা করি। অন্য টাইমে সাপোর্ট ধীরগতি হবে, এটাই স্বাভাবিক। আমরাও মানুষ, আমাদেরও পরিবার, কাজ ইত্যাদি রয়েছে সো সবসময় যে ইনস্টান্ট সাপোর্ট পাবেন, এটার নিশ্চয়তা আমরা দিতে পারিনা।

লাইফটাইম অ্যাক্সেস এবং সাপোর্ট

কোর্সটি থেকে তারাই সব থেকে বেশি লাভবান হতে পারবেন, যারা অনলাইনে ইতমধ্যে বিজনেস করছেন, ফেসবুকে টুকটাক অ্যাড রান করেছেন। যে কখনো অনলাইনে বিজনেসই করেন নাই, সে এখান থেকে চাইলে কোর্সের বিষয়গুলো জানতে ও শিখতে পারবেন কিন্তু কাজে লাগাতে পারবেন কিনা, সেটা আপনার উপর নির্ভর করছে।

স্কুলে ভর্তি হলেই যেমন জিপিএ ৫ পেয়ে যাবেন না কিংবা স্কুল জীবন শেষ করলেই চাকরি পেয়ে যাবেন না। সুতরাং, কোর্সে জয়েন করলেই প্রোডাক্টের সেল বেড়ে যাবে, এটা চিন্তা করা বোকামি। আপনাকে কোর্সটি আয়ত্ত করতে হবে, ল্যান্ডিং পেজের কন্টেন্ট ভালো হতে হবে, অ্যাড কপি ভালো হতে হবে, আপনার প্ল্যান ঠিক আছে কিনা ইত্যাদি আরো অনেক বিষয় রয়েছে, সেগুলো ঠিক না থাকলে প্রোডাক্টের সেল বাড়বে কিভাবে, বলুন। যে কখনো অনলাইনে বিজনেসই করেন নাই, সে এখান থেকে চাইলে কোর্সের বিষয়গুলো জানতে ও শিখতে পারবেন কিন্তু কাজে লাগাতে পারবেন কিনা, সেটা আপনার উপর নির্ভর করছে।

জয়েন করার পূর্বে অবশ্যই পড়ে নিবেন: ক্লিক করুন

error: Content is protected !!